ভুমি মন্ত্রীর সুনাম ক্ষুন্নের জন্য ওরা দায়ী নয় কী?
এম. আলী হোসেন
পুরানো নানান অভিযোগ রয়েছে ভুমি অফিসের। ঘুষ, দূর্নীতি ও অনিয়মতো এখানে লেগেই আছে।সাধারণ মানুষের এন্তার অভিযোগ জেলা ও উপজেলা অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে।আজ দুপুরে চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং ভুমি অফিসে আনোয়ারার ভুক্তভোগীরা যায় তাদের প্রয়োজনে।এই সময় চোখে পড়ে দুই কর্মকর্তাই নিজ অফিসে নিজ চেয়ারে বসে ঘুমাচ্ছেন।এসব দায়িত্বহীন ও অলস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কারণে ক্লীন ইমেজের মন্ত্রীর সুনামের টান পড়বে নাতো ? এই প্রশ্ন এখন অনেকের।
চট্টগ্রামের তরুন প্রযন্মের অহংকার সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি “১৮সালের নির্বাচনের পর নতুন সরকারের একই মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী থেকে পূর্ণমন্ত্রী হন। তখন তারঁ মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজাতে নানান কর্মসূচী হাতে নেন তিনি।এরপর গোটা দেশে আলোচিত হন তিনি।মন্ত্রণালয়ের চাকুরীজীবিদের সম্পত্তির হিসেবও নিয়ে নেন তিনি।তখন থেকেই দূর্নীতি কমিয়ে আনতে তাঁর কর্মতৎরতা চোখে পড়ে সচেতন মহলে।তাঁর প্রতি আস্হা বেড়ে যায় সাধারণ মানুষের ।বিশাল মন ও প্রচণ্ড সৎসাহস তিনি ঘোষনাও দেন তাঁর মন্ত্রণালয়কে টপ টেনে নিয়ে আসবেন। এসবই ইতিবাচক হিসেবে দেশবাসী গ্রহণ করে।কিন্তু তারপরও কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অলস কর্মচারীরা তাঁর কাজে বাঁধা হয়ে দাড়াঁয়। এমন একটি দৃশ্য আজ বাংলাপোষ্টবিডি.কম অফিসে পাঠান আনোয়ারার জাবেদ ভক্ত এক তরুন।ছবিটি দেখলে বুঝা যায় তাদের দ্বারা মন্ত্রীর ইমেজ বাড়বে না কমবে?