১৮ এপ্রিল ২০২৪ / ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / দুপুর ১:৫৪/ বৃহস্পতিবার
এপ্রিল ১৮, ২০২৪ ১:৫৪ অপরাহ্ণ

রাজনৈতিক দলগুলোর একমঞ্চে ‘শান্তিতে বিজয়ের’ শপথ

     

 

চট্টগ্রামে বিভাগের বিভিন্ন জেলার আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি থেকে আগত প্রায় ২৫০ জন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রামে একই মঞ্চে শান্তিপূর্ণ ও অহিংস নির্বাচনের শপথ গ্রহণ করেছেন। হোটেল রেডিসন ব্লু চিটাগং বে ভিউতে এক জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে চট্টগ্রামের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের স্বত:স্ফূর্ত অংশগ্রহণে “শান্তিতে বিজয়” ক্যাম্পেইনের আঞ্চলিক উদ্বোধন করা হয়।
ইউএসএআইডি এবং ইউকেএইড এর যৌথ অর্থায়নে এবং ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের এসপিএল প্রকল্পের আওতায় “শান্তিতে বিজয়” ক্যাম্পেইনটি পরিচালিত হচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন ও সহনশীল রাজনীতির চর্চা বৃদ্ধিতে, “শান্তিতে বিজয়” ক্যাম্পেইনটি বাংলাদেশের সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, প্রার্থী এবং সাধারণ জনগণকে সচেতন করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। আজকের আঞ্চলিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলার আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ রাজনৈতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতির সমর্থনে একসাথে দাঁড়িয়ে সহিংসতার বিরুদ্ধে অঙ্গীকার করেছেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল এর চীফ অব পার্টি কেটি ক্রোক।
মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন তার বক্তব্যে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সম সুযোগের মাধ্যমে দুর্নীতি মুক্ত গণতান্ত্রিক দেশ ও সুষ্ঠ নির্বাচন পাওয়া যাবে। দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব মফিজুর রহমান বলেন আশা করেন দেশে গনতান্ত্রিক শিষ্টাচার, সহাবস্থান ও চর্চার বিকাশে পরিবেশ সৃষ্টি হবে। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি সোলায়মান আলম শেঠ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সাবেক সহ সভাপতি অধ্যপক শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ দাশ, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বেদারুল আলম চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নজরুল ইসলাম তালুকদার ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র সাবেক সহ সভাপতি মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন। অনুষ্ঠানে দলীয় সঙ্গীত, আদিবাসী নৃত্য, বাউল সঙ্গীত ও মুকাভিনয় পরিবেশন করেন সাংস্কৃতিক সংগঠন পূর্বা।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply