১৯ এপ্রিল ২০২৪ / ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৮:৫৩/ শুক্রবার
এপ্রিল ১৯, ২০২৪ ৮:৫৩ অপরাহ্ণ

আনোয়ারা উপকুলীয় নির্মিয়মান বেড়ীবাঁধ পরিদর্শন করলেন মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ

     

এম. আলী হোসেন

আনোয়ারার উত্তর পরুয়াপাড়া থেকে বাঁচা মাঝির ঘাট পর্যন্ত নির্মিয়মান বেড়ীবাঁধ পরিদর্শন করলেন ভুমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ।এই পথে কয়েকটি প্যাকেজে কয়েকটি বেড়ীবাঁধ প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রাথমিক কাজ চলছে। এই কাজ নিয়ে স্হানীয় জনগন ও ইউপি সদস্যগণ কাজ নিম্নমানের হচ্ছে বলে অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছিলেন। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় আনোয়ারার ঐতিহ্যবাহী সংগঠন 

রায়পুর জনকল্যাণ সংস্হার নেতৃবৃন্দ মন্ত্রী জাবেদকে  প্রধান উপদেষ্ঠা হিসেবে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর সময় ইউনিয়নের সার্বিক বিষয় নিয়ে কথা উঠে। ওইসময় তিনি বেড়ীবাঁধ পরিদর্শনের কথা দেন। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি আজ দুপুরে জনকল্যাণ সংস্হার নেতবৃন্দ ও স্হানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে বাধঁ পরিদর্শন করেন।এই সময় মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার গৌতম বাড়ৈ, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দুলাল মাহমুদ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসডিও জহির ও এসও কায়সার উদ্দিন, এপিএস রিদুয়ানুল করিম সায়েম, আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চেয়ারম্যান  আবদুল মান্নান চৌধুরী,   ভিপি জাফর, এপিএস ইমরালুন হক বাবু.  কণ্টাক্টর আবু তাহের, রায়পুর ইউনিয়ন জনকল্যাণ সংস্হার সভাপতি এস এম জামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক এম. আলী হোসেন. থানা আওয়ামী লীগের এডহক কমিটির সদস্য হাফেজ আবুল হাসান, আলমগীর আজাদ, সালামত আলী, মেম্বার আবদুস ছালেক,ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমিন শরীফ ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল আজিজ চৌধুরী, মেম্বার নাছির, মেম্বার ইসহাক. মেম্বার ওসমানগীর চৌধুরী, মেম্বার সবুর, কামরুল ইসলাম, আবদুল বারী, মুহাম্মদ ইলিয়াছ, মোঃ ফোরকান, আবদুল হালিম ও একঝাঁক মহিলা মেম্বার ও নারী নেত্রীবৃন্দ প্রমূখ।

পরিদর্শনকালে মন্ত্রী একজন আরেকজনের প্রতি বিরুদ্ধোচারণ না করে সঠিক নিয়মে সিডিউল মোতাবেক কাজ করার আহবান জানান।প্রতিটি প্রকল্পে সাইনবোর্ড টাঙ্গানোর নির্দেশ দেন।মন্ত্রী বলেন, বেড়ীবাঁধ নির্মান করা আমার কাজ।নির্মাণ কাজে অনিয়ম সহ্য করা যাবে না। এই প্রসঙ্গে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জহির উদ্দিন  এই প্রতিনিধিকে বলেন, উত্তর পরুয়াপাড়া এলাকায় মাত্র ১ শতাংশ কাজ হয়েছে।এখনো সাইনবোর্ড টাঙ্গানো হয়নি সহসা টাঙ্গানো হবে।গত ১৬ ডিসেম্বর পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ট্রাষ্কপো্র্স  বাঁধ নির্মাণের পূর্ব অবস্হা যাচাই- বাছাই করে অনুমতি দেবার পর কাজ শুরু হয়।কাজটি শেষ হবার  কথা রয়েছে ১৩ মে ২০১৮ সালে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply