২৯ মার্চ ২০২৪ / ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ / রাত ৩:২৫/ শুক্রবার
মার্চ ২৯, ২০২৪ ৩:২৫ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রামে শেখ রাসেলের ৫৪তম জন্মদিন পালন

     

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেলের ৫৪তম জন্মদিন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও কেক কাটা অনুষ্ঠান  ১৮ অক্টোবর বেলা ১১টায় সংগঠনের আহবায়ক বাবুল কান্তি দাশের সভাপতিত্বে সংগঠনের আন্দরকিল্লাস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতকানিয়া পৌরসভার মেয়র কবি মোঃ জোবায়ের। প্রধান আলোচক শিক্ষাবিদ মানস দাশগুপ্ত। আসিফ ইকবালের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেকমন্ত্রী জহুর আহমদ চৌধুরীর কনিষ্ঠ সন্তান শরফুদ্দীন চৌধুরী রাজু, বিপ্লবী তারেকশ্বর দস্তিদার স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী সিঞ্চন ভৌমিক, আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামীলীগনেতা এম. নুরুল হুদা চৌধুরী, কবি সজল দাশ, সুদীপ বিশ্বাস, ওসমান গণি, কে.এইচ.এম তারেক, মহানগর ছাত্রলীগের সদস্য বোরহান উদ্দীন গিফারী, শিক্ষক সুমন চৌধুরী, সুমিতা দেবী, খুশি দাশ, হাসি দাশ, মোঃ ইমতিয়াজ, রতন ঘোষ, সাইফুল আরাফাত বাপ্পা প্রমুখ।
সভায় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন জাতির জনক আজীবন বাঙালীর জন্য সংগ্রাম করেছেন। জীবনের অধিকাংশ সময় জেলে কাটিয়েছেন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে এই বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা বিরোধীরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে। এমনকি শিশুসন্তান রাসেলকে তারা মৃত্যু থেকে রেহায় দেননি। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ সন্তান শিশু রাসেল সেদিন ঘাতকদের কাছে জীবন ভিক্ষা চেয়ে, বেঁচে থাকলে জাতির জনকের সন্তান এই পরিচয়ও দিবেনা বলে বাঁচতে চেয়েছিল। কিন্তু ঘাতকরা সব মানবতা লংগন করে সেদিন শিশু রাসেলকেও হত্যা করে।আসলে তারা বুঝতে পেরেছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে একদিন পিতার মতই বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিবে। তাই ঘাতকরা শেখ রাসেলকে পৃথিবীতে বাঁচতে দেয়নি। কিন্তু শেখ রাসেলের শারীরিক মৃত্যু হলেও আদর্শিক ও চেতনার শেখ রাসেল আজও আমাদের মাঝে চিরঞ্জীব। সভায় শেখ রাসেলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেন মাওলানা এ.এইচ. এম. তারেক। সভা শেষে এতিম ছাত্রদের নিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেলের ৫৪তম জন্মদিনরর কেক কাটেন অতিথিবৃন্দ।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply