২০ এপ্রিল ২০২৪ / ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / বিকাল ৫:১০/ শনিবার
এপ্রিল ২০, ২০২৪ ৫:১০ অপরাহ্ণ

বহুমুখি উন্নয়নে নজির স্থাপন করলেন জেলার শ্রেষ্ঠ রামু উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রিয়াজ উল আলম

     

রামু প্রতিনিধি
কক্সবাজার জেলার শ্রেষ্ঠ রামু উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রিয়াজ উল আলম বহুমুখি উন্নয়নের নজির স্থাপন করেছেন। তিনি জনসাধারণের অধিক গুরুত্বপূর্ন, গনমানুষের প্রত্যাশিত রামুর প্রত্যন্ত অঞ্চলকে উন্নয়নের জনপদ এ পরিনত করেছেন। তিনি উপজেলা পরিষদ চেযারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর জীবন বাজি রেখে রামুবাসির প্রকৃত সেবক হিসেবে দল মত, ধর্ম বর্ণের উর্ধ্বে থেকে নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণসহ রাস্তা ঘাট, মসজিদ মন্দির, স্কুল-মাদ্রসা, ব্রীজ, বেড়ি বাঁধ, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি সরকার থেকে যে বরাদ্দ পেয়েছেন তা সঠিক ভাবে জনগণের কল্যাণে ব্যয় করেছেন।
রামু উপজেলা চেয়ারম্যান রিয়াজ উল আলম ব্যক্তিগত ভাবে ও একজন দানশীল মানুষ। তার কছে কোন মানুষ বিপদে পড়ে, সহযোগীতার জন্য গেলে, খালি হাতে ফিরে আসতে হয় না। সে জন্যে রামুবাসি তাকে অত্যন্ত ভালবাসেন। তার স্বপ্ন রামুকে কক্সবাজারের বুকে একটি মডেল উপজেলা হিসেবে তুলে ধরা।
ইতোমধ্যে তিনি জোয়ারিয়ানালা পূর্ব পাড়া কাপের্টিং সড়ক, কাউয়ারখোপ ৩টি ব্রিক সলিং সড়ক, নোনাছড়ি রিয়াজ উল আলম সড়ক উদ্বোধন করেছেন।
রামু উপজেরা চেয়ারম্যান রিয়াজ উল আলম বলেছেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। তার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে বিশ্বের কাছে আজ বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে রামুতে কোন কাঁচা রাস্তা থাকবে না। ১১টি ইউনিয়নের সকল রাস্তার পর্যায়ক্রমে উন্নয়ন করা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, রামুতে উন্নয়নে অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমলের সার্বিক সহযোগীতায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ব্রীজ, কালভার্ট, বেড়ি বাঁধ,শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এবং আগামীতেও এ উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে। তিনি রামুর বিভিন্ন অবহেলিত অঞ্চল গুলো আর উন্নয়ন বঞ্চিত থাকবে না। সে এলাকা গুলোও উন্নয়নে শামিল হবে।
তিনি আরও বলেন, সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমলের নেতৃত্বে রামু হবে শিক্ষা শহর। ইতিমধ্যে রামুতে সমুদ্র গবেষণা ইনষ্টিটিউট, ফায়ার সার্ভিস, ক্যান্টনম্যান্ট ইংলিশ স্কুল, ফুটবল ভাস্কর্য নির্মাণ হয়েছে, সরকারী করন হয়েছে রামু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, রামু খিজারী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। রামু থানা ও রামু হাসপাতাল পেয়েছে পুলিশ ভ্যান ও এ্যাম্বুলেন্স । রামুতেই নির্মিত হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় এক লাখ দর্শক ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ফুটবল স্টেডিয়াম এবং ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপি, রেল লাইন, কক্সবাজার জেলার সব চেয়ে বড় চাকমারকুল কলঘর বাঁকখালীর সেতু।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply