২৯ মার্চ ২০২৪ / ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৬:০৬/ শুক্রবার
মার্চ ২৯, ২০২৪ ৬:০৬ অপরাহ্ণ

আনোয়ারা ডায়াবেটিক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি সভা শীর্ষক সংবাদের বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রসঙ্গ

     

আজ ২১ জানুয়ারী চট্টগ্রামের দৈনিক পূর্বকোণ ও পূর্বদেশ পত্রিকায় আনোয়ারা ডায়াবেটিক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সভা শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদটি পত্রিকায় প্রকাশের পর অসংখ্য সম্মানিত  দাতা সদস্য ফোন করেন ও প্রকৃত তথ্য জানতে চান। ফলে সমিতির স্বার্থে সংবাদে প্রকাশিত শুধুমাত্র সুত্রগুলোর আলোকে প্রাসংঙ্গিক বক্তব্য উপস্হাপিত হলো।

২০ জানুয়ারী শনিবার কোন সভা কিংবা বৈঠক হয়নি। সংবাদে উল্লেখিত সভা হবার তথ্যটি ডাহা মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণীত। 

অনুপস্হিত ফাউন্ডারদের উপস্হিত দেখিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য সংবাদে প্রকাশ করে হাসপাতালের দীর্ঘদিনের ইতিহাসে একটি মিথ্যা সংবাদের অবতারণা করা হলো। যা সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে। সভায় আবু মুছাকে সহ -সভাপতি উল্লেখ করা হয়েছে।আসলে তিনি বর্তমান কমিটির একজন সম্মানিত ফাউন্ডার মেম্বার ।অর্থ সম্পাদক আবদুল জব্বারের  অনুস্হিতিতে অর্থ সংক্রান্ত বিষয়ে সিন্ধান্ত সংগঠনের শৃংখলা বিরোধী ও উদ্দেশ্যমূলক । সংবাদে মনির চৌধুরী নিজেকে একমাত্র প্রতিষ্ঠাতা দাবী করা হয়েছে যা অতিরঞ্জিত ও অপরাপর প্রতিষ্ঠাতাদের জন্য অপমানজনক ও  আত্মজাহিরমূলক প্রচারনা ছাড়া আর কিছুই নয়। রিলুগার মিটিং বা বৈঠক ও নির্বাহী সভার পার্থক্য না বুঝে সংবাদে নির্বাহী সভা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রসংগত প্রতিষ্ঠাতা  সভাপতি ও বর্তমান কার্যনিবাহী সভাপতি এম. আলী  হোসেন ও ফাউন্ডার মেম্বার আবদুল মন্নান যখন হাসপাতালের জন্য জায়গা সংগ্রহ ও শনিবারের সেবা সংক্রান্ত প্রচারে গোবাদিয়া ও রুস্তম হাটে ব্যস্ত ছিলেন  (১৯ জানুয়ারী শুক্রবার, গত দুইমাস ধরে প্রতি শুক্রবারের ন্যায়  )এই সময়ের একটি বৈঠককে সভা হিসেবে সংবাদে উল্লেখ করে বিভ্রান্তির সৃষ্ঠি হয়। ৮ জন উপস্হিতি র তথ্যটিও মিথ্যা। ওইদিন সহ-সভাপতি কাশেম খান, ফাউন্ডার মেম্বার হাসান মুরাদ চৌধুরী ও শেখ মহিউদ্দিন মিন্টু বৈঠকেউপস্হিত ছিলেন না। কোরামবিহিন বৈঠক ।    স্বাভাবিক কারণে প্রশ্ন জাগে সংবাদে অনুপস্হিতদের  উপস্হিত দেখানো হলেও সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট প্রদীপ কুমারকে  কেন অবহেলা করে দাতাদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলো তা বোধগম্য নয়।নির্বাহী সভা করতে হলে সভাপতির সাথে পরামর্শ করেই করতে হয়।এইটা কেন কীভাবে হলো? ১৮ তারিখে রিগুলার বৈঠকের নামে সভাপতি এম. আলী হোসেন, অর্থ সম্পাদক আবদুল জব্বার ও ফাউন্ডার মেম্বার আবদুল মান্নানের নামে মুনির সাহেবের দেয়া মেসেজটি সবাই কী একযোগে পেয়েছেন? নাকি মেসেজ দুইরকম হয়েছে এবং ভিন্ন ভিন্ন তারিখে দেয়া হয়েছে এটার কারণ কী।কোন ফাউন্ডার মেম্বার কী ওই মিটিংএর অর্থাৎকার্য নিবার্হী সভার এজেণ্ডাসহ এক্সিকিটিভ মিটিং এর নোটিশ কিংবা মেসেজ দেখাতে পারবেন কী ?

 

 

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply