হাইকোর্টের নির্দেশনা কে অমান্য চট্রগ্রাম বন্দর ও রেলওয়ের অনুমোদন বিহীন নিউ মুরিং এলাকায় রেম নির্মাণের অভিযোগ
ভ্রাম্যমান সংবাদ দাতা
নগরীর বন্দর এমপিভি (এনসিটি) গেইটস্থ ৩৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ হালিশহর নিউমুরিং এলাকায় এক প্রভাশালী,শিল্পপতির বিরোদ্ধে মৌর্শি সম্পত্তি জোরপূর্বক দখলকরত এবং সরকারী নির্দেশনা কিংবা বিজ্ঞ হাইকোর্টের নির্দেশনা কে অমান্য করে ব্যক্তিগত ব্যবহারের উপযোগি নিজ পরিবার চলাচলের জন্য বন্দরের এমপিভি গেইটের সাথে অবৈধ ভাবে রেম তৈরী/নির্মানের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে যে, নিউমুরিং এলাকার প্রভাশালী-শিল্পপতি মোঃ জাহেদ হোসেন,ও তার দুই পুত্র রবিউল,শাহেদ সহ আরো কয়েকজন মিলিত হয়ে জৈনক স্থায়ী বাসিন্দা ছৈয়দ মোঃ মনিরের পৈত্রিক ও মৌর্শী সম্পত্তিতে জোর করেই সরকারী অনুমোদন বিহীন প্যানোরোমা ইয়াডের্র নামে জন্য অবৈধ রেম তৈরি করে বিশাল সম্পতি জোরপূর্বক দখলে নেওয়ার তীব্র অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
বিজ্ঞ ২য় জজ আদালতে ১৩৩/১০এবং বিশেষ প্রয়োজনে জরুরী ভিত্তিতেই ১৪৫ ধারায় মামলা করে হিস্থি অবস্থা বজায় থাকার নির্দেশ কে অমান্য করে গত কয়েকদিন যাবত আবারো দিব্য নির্মান করেছেন। মামলার অগ্রগতি নিয়ে নিকটস্থ ইপিজেড থানা কে অবগতি করলে থানার সেকেন্ট অফিসার/মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কিছুই করতে পারবেনা বলে জানান।
মামলার সূত্রে জানা যায় যে, উক্ত রেম তৈরিতে বন্দর ও রেলের কিছু অংশও জড়িয়ে থাকায় বন্দর কর্তৃপক্ষের সু বিচেনায় ছৈয়দ মোঃ মনির লিখিত ভাবে জানালে তারা বেশ কিছু কাজ বন্ধ করতে নোটিশ জারি করেন ঐ প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য শক্তির বলে আবারো এই রেম তৈরিতে হাত দেন।
অভিযোক্ত প্রভাবশালী জাহেদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ২/৩ যাবত নানা অজুহাতে কথা বলতে চান বলে এডিয়ে যান।এদিকে বিজ্ঞ হাইকোর্টের মামলা নং ১২১৮৮/১৪ এবং০৭/১৭ নং -১৩৩/১০এর করা পূর্বের আদেশটি বলবৎ থাকবে বলে চুড়ান্ত আদেশ রয়েছে।মামলার বাদী মনিরের দাবি এই আইন কার্য্যকরে কিছু অসাধু বন্দর কর্তা এবং স্থানীয় পুলিশ উদাসিন দেখানোতেই ঐ প্রভাবশালী মহল আইন কে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করেছেন বারবার।
তাই উচ্চ প্রশাসন সহ বিজ্ঞ ভুমি প্রতিমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,জেলা প্রশাসক,দুদক পরিচালক,র্যাব-৭অধিনায়ক এবং ভুমি প্রধান কর্মকর্তা,বন্দ্র চেয়ারম্যানও রেলওয়ের নির্বাহী প্রধানের বিশেষ নজরধারী করে এই প্রভাশালী,শিল্পপতির রাহু থেকে মৗর্শি সম্পত্তি ফিরে পেতে বিশেষ আরজ জানাচ্ছেন।