২৯ মার্চ ২০২৪ / ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ / দুপুর ১:১৯/ শুক্রবার
মার্চ ২৯, ২০২৪ ১:১৯ অপরাহ্ণ

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ

     

মাহমুদুল হক আনসারী

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ, একটি অবিচ্ছেদ্য নাম। বঙ্গবন্ধু না হলে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন দেশের অভ্যুদয় হতো না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মের ফলে এ জাতি বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছে। পাকিস্তানীদের শোষণের হাত থেকে বাঁচতে পেরেছে,মুক্তি পেয়েছে। স্বাধীন হয়ে পৃথিবীর বুকে একটা মানচিত্র পেয়েছে। লাল সবুজ জাতীয় পতাকা পেয়েছে। সংগ্রাম, আন্দোলন আর মুক্তির নাম শহীদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর জন্মই বাঙালী জাতির জন্য আশীর্বাদ। তিনি না হলে আজকে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। বাঙালী জাতির মুক্তির জন্য তিনি পাকিস্তানী শাসকের নির্মম জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। জেল জুলুম সহ্য করে এদেশের মানচিত্র পৃথিবীর দরবারে উদ্ভয়ন করেছেন। তাই তিনি বঙ্গবন্ধু এবং জাতির পিতা। এ জাতির কর্ণধার এবং পিতা হিসেবে তাঁকে সম্বোধন করতে কোন ধরনের সংশয় সন্দেহ থাকার কথা নয়। একটু দেরীতে হলেও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ বুঝতে আর সময় লাগছেনা। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। তাঁর মূল্যবান জীবন দেশের মাটি মানুষের জন্য বিলিন করেছেন। তাঁর অকৃত্রিম ভালোবাসায় জাতি তাঁর নিকট চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকবে। আজ ও আগামীর প্রজন্ম তাঁকে আরো বেশী করে জানবে, চিনবে এবং বুঝবে, তাঁর উপর গবেষণা চিন্তা, বই প্রবন্ধ প্রকাশ হচ্ছে এবং আরো হবে। তাঁকে নিয়ে নতুন প্রজন্ম আরো গতিশীল সৃষ্টিকর্ম বের করবে। তাঁর সংগ্রামী জীবন যুদ্ধকে এ জাতির এগিয়ে যাওয়ার শক্তি হিসেবে মাথা পেতে গ্রহণ করবে। তাঁর সংগ্রামী জীবনের উদ্দেশ্য ছিল অবহেলিত নির্যাতিত বাংলার মানুষের মুখে হাঁসি ফোটানো। তাঁর সমস্ত রক্ত বিন্দু দিয়ে এদেশের মানুষের মুখে হাঁসি ফুটিয়ে এ জাতিকে মুক্ত করে গেছেন। মহান এ নেতাকে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে নির্মমভাবে স্ব-পরিবারে শহীদ করে দেশকে রাজনীতি শূণ্য করার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। সে দিন ষড়যন্ত্রকারীরা চেয়েছিল মূলত, বাংলাদেশকে রাজনীতি শূণ্য করে, নেতৃত্ব ধ্বংস করতে গভীর এক ষড়যন্ত্র সে দিন বাংলার মাটিতে সংঘটিত হয়েছিল, বাংলাদেশের মানচিত্র তারা মুছে ফেলতে চেয়েছিল। আল্লাহর অসীম দয়া আর ভালোবাসায় বাংলাদেশ রক্ষা পেয়েছিল। স¦-পরিবারে বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে শহিদ করার মধ্যে দিয়ে দেশকে নেতৃত্ব শূণ্য করার ষড়যন্ত্র ছিল সেদিন। এ দেশের মাটি মানুষের উপর মহান আল্লাহ তা আলার দয়া বাংলাদেশে রক্ষা পেয়েছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থাকায় জীবনে রক্ষা পায়। ১৫ আগস্ট বাঙ্গালী জাতির জন্য একটি কালো অধ্যায়, শোকের দিন, মর্মাহত, সহমর্মিতার দিন। বাঙালী জাতির ক্রন্দনের দিন। বিপদঘামী কতিপয় নষ্ট কর্মকর্তাদের হাতে বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদ হওয়ার ট্রাজেডীতে গোঠা দুনিয়া তখন থমকে গিয়েছিল। একজন জাতির পিতার এভাবে মৃত্যু কোনো শান্তিকামী দুনিয়া মেনে নিতে পারেনাই। তখন গোটা দুনিয়া থমকে ছিল, কী হলো বাংলাদেশে, কোথায় নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশকে। তখন কুচক্রীমহল নতুন নতুন চক্রান্ত আর ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশের মানুষকে অন্য কিছু বুঝাতে চেয়েছিল। বাংলাদেশকে অনেক পিছনে নিয়ে যেতে ষড়যন্ত্র হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধুর পরিবার পরিজনকে বাংলার মাটি থেকে নিশ্চিন্ন করে এখানে পুন: শোষনের শ্বাসন প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র চলছিল। ষড়যন্ত্রকারীরা তখন দেশী বিদেশী সহযোগীতায় দেশের এক শ্রেণীর ক্ষমতা লিপ্সুদের টার্গেটে পরিণত হয়। দেশকে পিছিয়ে নিতে এবং স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে ষড়যন্ত্রের কোন সীমা ছিলনা। মহান আল্লাহ তা আলার প্রতি এ দেশের মানুষের গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা থাকার কারণে জাতি মুক্তি পায়। এ ষড়যন্ত্র স্বাধীনতার পর হতে চলে আসছে। ষড়যন্ত্রের কোন শেষ প্রান্ত এখনো দেখা যাচ্ছেনা। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশের মাটি মানুষের জন্য আশির্বাদ হয়েছেন। তিনি বহু হত্যা ষড়যন্ত্র হতে বেঁচে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন। স্বাধীনতার পর অনেক সরকারের যাওয়া আসা জনগণ দেখেছে। বাস্তবে জনগণের কল্যাণ, সমাজের উন্নয়ন অগ্রগতি তাদের শাসন থেকে পায়নি জনগণ। তাঁরা দেশকে নেতৃত্বশূণ্য ,সন্ত্রাস,মাদক,বেকারত্বের বোঝা বাড়িয়ে দিয়েছে। বাস্তবমূখী উন্নয়ন গণমূখী কল্যাণ দেখাতে পায়নি জনগণ। সে সব সরকারের কাজের চেয়ে কথা বেশী ছিল। কাজের উন্নয়ন আর মান ছিলনা। লক্ষ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার হয়েছে। জনগণের সম্পদ আর ক্ষমতাকে তখন কুক্ষিগত করে রাখা হয়েছিল। ধর্ম ও সংস্কৃতির কথা বলে জনগণের মাঝে বিভাজন করে রাখা হয়েছিল। ধর্মে ধর্মে হানাহানী মারামারী আর সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতি নষ্ট করা হচ্ছিল। যুব সমাজকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। সরকারী বেসরকারী কর্মসংস্থান ছিলনা। দেশব্যাপী শিক্ষিত যুবক যুবতী নারী পুরুষ এক প্রকার হতাশায় ছিল। সমাজে একধরনের কর্মহীন শূণ্যতা ছিল। হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত অশিক্ষিত নারী পুরুষ কর্মহীন ছিল। তাদের মধ্যে থেকে কতিপয় যুবকদের টার্গেট করে সন্ত্রাস ও জঙ্গী কর্মে ব্যবহার করা হতো। সে সময়ের ক্ষমতাসীনরা দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গীপনা সৃষ্টি করে দেশকে পিছিয়ে নিতে চেয়েছিল। ছোট একটা বাংলাদেশ, প্রায় ৮০ হাজার গ্রামের মাতৃভূমিকে তারা শোষন ও শাসনের কেন্দ্র বানিয়ে ছিল। সৃষ্টিকর্তার অশেষ মেহেরবানীতে এ দেশে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর সব ক্ষেত্রেই উন্নয়ন আর কর্মসংস্থান,বেকার শিক্ষিত যুবক যুবতীদের পুনর্বাসন আরম্ভ হলো। কর্মসংস্থান সৃষ্টি হলো বিভিন্ন শিল্প কারখানা পুরো দমে এগিয়ে চল্লো, শহর গ্রাম উন্নয়নের জোয়ার প্রবাহিত হলো এবং অব্যাহত আছে, বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া স্বপ্ন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করছে। তাঁর সরকার মানুষ ও সমাজের উন্নয়নে ব্যাপকভাবে অবদান রাখতে সক্ষম হচ্ছে। হাজার,লাখ কোটি টাকার উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান। এ সরকার গরীব বান্ধব সরকার, জনবান্ধব প্রশাসন। এখানে কতিপয় প্রশাসনিক কর্মচারীদের দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ হলেও যে কোন সরকারের তুলনায় বর্তমান প্রশাসন জনবান্ধব। শৃংখলাপূর্ণ থেকে সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করছে। প্রশাসনের কোনো ধরনের দুর্নীতি বর্তমান সরকার প্রশ্রয় দিতে দেখা যাচ্ছেনা। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের কতিপয় উশৃংখল আচরণ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। কাউকেই দলের শৃংখলা ভঙ্গের সুযোগ দল থেকে দেয়া হচ্ছেনা। অনেক প্রভাবশালী নেতা কর্মীকে দলের শৃংখলা ভঙ্গের অপরাধে দল হতে বহিস্কার করা হচ্ছে। দেখা যায় আওয়ামী লীগ কোনো নেতা কর্মীর উপর নির্ভরশীল দল নয়। দল তার নিজের আদর্শেই পরিচালিত হচ্ছে। এ দলে কোনো ধার করা আদর্শ নেই। যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর দেশপ্রেম জনগণের প্রতি ভালোবাসা আর জনউন্নয়নের জন্য করা হয়। দলের সভাপতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা পিতার আদর্শ হতে এক পা ও নড়াছড়া করতে দেখছিনা। তিনি যে কোন সভা সম্মেলন সমাবেশে তাঁর পিতার আদর্শ ও চিন্তা চেতনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর পিতা ও পরিবারের সদস্যদের নির্মমভাবে শহীদ হওয়ার বেদনাদায়ক স্মৃতি তাঁর অন্তরে যে যন্ত্রণার ক্ষত সৃষ্টি করেছে সেটা তিনি জনগণকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন। দেরীতে হলেও জনগণ তাঁর ব্যাথা বেদনার সাথে সমবেদনা জ্ঞাপন করছে। জনগণ বুঝতে পারছে কেন তার পিতা বঙ্গবন্ধুকে সেদিন স্ব-পরিবারে হত্যা করা হয়েছিল, কেন সেদিন বিপদগামী সেনা কর্মকর্তাগণ স্ব-পরিবারে তাঁর পরিবারের সদস্যদের শহীদ করে ছিল, সে নির্মমতার ইতিহাস এখন প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ছড়িয়ে পড়ছে। দেশ হতে দেশান্তরে ইতিহাস পৌঁছে যাচ্ছে। এ প্রজন্ম এখন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার সম্পর্কে অনেক কিছু জ্ঞাত। ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুর কালজয়ী আদর্শ মুছে ফেলা যাবেনা। বাংলার আকাশ-বাতাস, নদী-মাটি সাগর যতদিন থাকবে বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস সেভাবে বেঁচে থাকবে। বাংলাদেশের মানচিত্র প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি জাতি কখনো ভুলতে পারেনা। বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবদ্দশায় এ দেশের মাটি মানুষের জন্য যা করে গেছেন সেটা উল্লেখ করলে এ ছোটো লেখায় শেষ হবেনা। তাঁর অবদান অক্ষরে অক্ষরে জাতি জানলেও তাঁর প্রতি এখনো দেশের একটি অংশ অকৃতজ্ঞ। বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা থেকে অনেক কিছু জাতি পেয়েছে। যেমন: দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত রক্ষার জন্য স্বাধীন জাতি হিসেবে পৃথিবীর বুকে বঙ্গবন্ধু এ জাতিকে মাথা তুলে দাঁড়াতে শিখিয়েছেন। ধর্ম বর্ণ নিঃশেষে সকলের জন্য তিনি সমান সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি করেছেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমের জন্য তিনি দেশে সর্বপ্রথম ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাবলীগ জামাতের ইস্তেমার জন্য টংগী তুরাগ নদীর জমি বরাদ্দ করেছেন। সারা দেশে মসজিদ ভিত্তিক গণ ও বয়স্ক শিক্ষা চালু করেছেন। ইমামদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করা তাদের পুনঃর্বাসনের উদ্দেশ্য প্রশিক্ষণ ও ঋণদানের ব্যবস্থা করেছেন। পবিত্র হজ্ব যাত্রীদের জন্য সর্বপ্রথম তিনি হিজবুল বাহার পানির জাহাজের মাধ্যমে স্বল্প অর্থে হজ্বের ব্যবস্থা করেছিলেন। সর্বশেষ ২০১৭ সালে তিনি কাউমী মাদ্রাসা ছাত্রদেরকে তাদের সনদের স্বীকৃতি দিয়ে বিরাট একটি দাবী পূরণ করে জাতীয়ভাবে তাদেরকে জনগণের মূল শ্রোত ধারার সাথে সম্পৃক্ত করেছেন। যত প্রকারের জনগুরুত্বপূর্ণ বড় বড় অর্র্জন সব কিছুই বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যার শাসনামলে হয়েছে। জাতির পিতার উদ্দেশ্য ও তাঁর কন্যার উদ্দেশ্যর মধ্যে কোনো ডিবাইড নেই। জাতির পিতার উদ্দেশ্য অক্ষরে অক্ষরে পালন ও অনুসরণ করছেন তার সুযোগ্য কন্যা বাংলার মানুষের নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতার নিকট কোনো মানুষের মাঝে ভেদাভেদ ছিলনা। তিনি সব মানুষের নেতা ছিলেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও সব মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলছেন। পচাত্তরের পনের আগস্ট দেশবাসীর জন্য শোকের দিন। এ দিনে বঙ্গবন্ধুর জন্য মহান আল্লাহর দরবারে দোয়া প্রার্থনা ফরিয়াদ জানাতে হবে। তাঁর ও পরিবারের যারা শহিদ হয়েছেন তাদের জন্য সমবেদনা জানানো জাতির অন্যতম দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। মহান এ নেতার প্রতি যারা নিষ্ঠুরতা দেখিয়ে তাকে শহীদ করেছেন তাদের প্রতি ঘৃণা আর ধিক্ষার জানাবার ভাষা আমার নেই। এখন জাতি শুধু কাঁদছে আর ফরিয়াদ প্রার্থনা মুনাযাত করছে মহান আল্লাহ যেন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার পরিজনের সকল সদস্যদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। বাংলার জমিনে আর যেন নতুন করে হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী যেন তাঁর পিতার উত্তরসূরী হয়ে দেশকে দুনিয়ার দরবারে একটা সুখী সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। তিনি যেন সবধরনের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা ও সুস্থ থাকেন আজকের দিনে সেটায় প্রত্যাশা। দেশের অসমাপ্ত উন্নয়ন ও কর্মসূচী বাস্তবায়ন ও সমাপ্ত করার সফল সময় ও সুযোগ যেন আল্লাহ পাক তাঁকে দান করেন সেটায় জাতির এ দিবসের আশা। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সুখ সমৃদ্ধি কল্যাণ কামনা, প্রার্থনা করছি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল সদস্যদের মহান আল্লাহ যেন জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। সব মানুষের এ প্রার্থনা থাকা এ দিবসের দাবি।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply